মিনিকেট চালের বস্তার দাম ২০২৩ | চালের দাম

চালের দাম – চাল একটি পুষ্টিকর খাবার। এটি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফাইবারের একটি ভাল উৎস। চাল ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থও সরবরাহ করে, যার মধ্যে রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস।

চাল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খাদ্যশস্যগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি সাশ্রয়ী মূল্যের এবং সহজে পাওয়া যায় এমন খাদ্য যা বিভিন্ন ধরণের খাবারে ব্যবহার করা যেতে পারে।

আরো পড়ুন – 

লাল চিনির বর্তমান দাম ২০২৩

বর্তমানে গ্যাসের চুলার দাম কত

  বসুন্ধরা গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১২ কেজি

স্যাভলন কিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়

ডাভ সাবান মুখে মাখলে কি হয

লাইফবয় সাবান দাম ২০২৩

ডাভ সাবান এর দাম বাংলাদেশ

মিনিকেট চালের বস্তার দাম ২০২৩ | চালের দাম
মিনিকেট চালের বস্তার দাম ২০২৩ | চালের দাম

এরফান মিনিকেট চালের দাম

২০২৩ সালে ঢাকার খুচরা বাজারে এরফান মিনিকেট চালের দাম নিম্নরূপ:

  • ১ কেজি: ৫০-৫৫ টাকা।
  • ৫ কেজি: ২৫০-২৭৫ টাকা।
  • ২০ কেজি: ১০০০-১১০০ টাকা।
  • ৫০ কেজি: ২৭৯৫-২৯৯৫ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় এরফান মিনিকেট চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ কেজি এরফান মিনিকেট চালের দাম ৫৫-৬০ টাকা ছিল।

মিনিকেট চালের বস্তার দাম ২০২৩

২০২৩ সালে মিনিকেট চালের বস্তার দাম নিম্নরূপ:

  • মিনিকেট (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৫৫০০-৫৮০০ টাকা।
  • মিনিকেট (২য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৫২০০-৫৫০০ টাকা।
  • মিনিকেট (৩য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৪৫০০-৫০০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় মিনিকেট চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, মিনিকেট (১ম শ্রেণী) চালের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৬০০০-৬৫০০ টাকায়।

মিনিকেট চাল 25 কেজি দাম

২০২৩ সালে মিনিকেট চালের ২৫ কেজির দাম নিম্নরূপ:

  1. মিনিকেট (১ম শ্রেণী): ২৫ কেজির বস্তার দাম ২৭৫০-২৯০০ টাকা।
  2. মিনিকেট (২য় শ্রেণী): ২৫ কেজির বস্তার দাম ২৬০০-২৭৫০ টাকা।
  3. মিনিকেট (৩য় শ্রেণী): ২৫ কেজির বস্তার দাম ২২৫০-২৫০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় মিনিকেট চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, মিনিকেট (১ম শ্রেণী) চালের ২৫ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৩০০০-৩২৫০ টাকায়।

মোজাম্মেল মিনিকেট চালের দাম

২০২৩ সালে ঢাকার খুচরা বাজারে মোজাম্মেল মিনিকেট চালের দাম নিম্নরূপ:

  1. ১ কেজি: ৫৫-৬০ টাকা।
  2. ৫ কেজি: ২৭৫-৩০০ টাকা।
  3. ২০ কেজি: ১১০০-১২০০ টাকা।
  4. ৫০ কেজি: ২৭৯৫-২৯৯৫ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় মোজাম্মেল মিনিকেট চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ কেজি মোজাম্মেল মিনিকেট চালের দাম ৬০-৬৫ টাকা ছিল।

নাজিরশাইল চালের দাম

নাজিরশাইল চালের দাম
নাজিরশাইল চালের দাম

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে নাজিরশাইল চালের দাম নিম্নরূপ:

১ম শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১৬০০-১৭০০ টাকা।
২য় শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১৪০০-১৫০০ টাকা।
৩য় শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১২০০-১৩০০ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় নাজিরশাইল চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ম শ্রেণীর নাজিরশাইল চালের কেজি প্রতি দাম ১৫০০-১৬০০ টাকা ছিল।

কাটারিভোগ চালের দাম ২০২৩

কাটারিভোগ চালের দাম ২০২৩
কাটারিভোগ চালের দাম ২০২৩

 

২০২৩ সালে, কাটারিভোগ চালের বস্তার দাম নিম্নরূপ:

  • কাটারিভোগ (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৪৫০০-৪৭০০ টাকা।
  • কাটারিভোগ (২য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৪২০০-৪৫০০ টাকা।
  • কাটারিভোগ (৩য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩৫০০-৪০০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় কাটারিভোগ চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, কাটারিভোগ (১ম শ্রেণী) চালের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৫০০০-৫৫০০ টাকায়।

আতপ চালের দাম ২০২৩

আতপ চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালে আতপ চালের বস্তার দাম নিম্নরূপ:

আতপ লম্বা দানা (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৪০০০-৪৫০০ টাকা।
আতপ মাঝারি দানা (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩৫০০-৪০০০ টাকা।
আতপ ছোট দানা (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩০০০-৩৫০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় আতপ চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, আতপ লম্বা দানা (১ম শ্রেণী) চালের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৪৫০০-৫০০০ টাকায়।

২৯ চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ২৯ চালের বস্তার দাম নিম্নরূপ:

২৯ চাল (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩৫০০-৩৭০০ টাকা।
২৯ চাল (২য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩২০০-৩৫০০ টাকা।
২৯ চাল (৩য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ২৫০০-৩০০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় ২৯ চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ২৯ চাল (১ম শ্রেণী) চালের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৩৭০০-৪০০০ টাকায়।

২৮ চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ২৮ চালের বস্তার দাম নিম্নরূপ:

২৮ চাল (১ম শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ৩০০০-৩২৫০ টাকা।
২৮ চাল (২য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ২৭৫০-৩০০০ টাকা।
২৮ চাল (৩য় শ্রেণী): ৫০ কেজির বস্তার দাম ২২৫০-২৫০০ টাকা।

এই দামগুলি ঢাকার খুচরা বাজারের। বিভিন্ন অঞ্চলে দাম কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় ২৮ চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ২৮ চাল (১ম শ্রেণী) চালের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হতো ৩২৫০-৩৫০০ টাকায়।

বাসমতি চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে বাসমতি চালের দাম নিম্নরূপ:

১ম শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১৫০০-১৬০০ টাকা।
২য় শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১৩০০-১৪০০ টাকা।
৩য় শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ১১০০-১২০০ টাকা।
এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় বাসমতি চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ম শ্রেণীর বাসমতি চালের কেজি প্রতি দাম ১৪০০-১৫০০ টাকা ছিল।

১ কেজি চালের দাম কত

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে ১ কেজি চালের দাম নিম্নরূপ:

  • মিনিকেট (১ম শ্রেণী): ৫৫-৬০ টাকা।
  • কাটারিভোগ (১ম শ্রেণী): ৬০-৭০ টাকা।
  • আতপ লম্বা দানা (১ম শ্রেণী): ৫০-৫৫ টাকা।
  • ২৯ চাল (১ম শ্রেণী): ৪৫-৫০ টাকা।
  • ২৮ চাল (১ম শ্রেণী): ৪০-৪৫ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

পোলাও চালের দাম ২০২৩

পোলাও চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে পোলাও চালের দাম নিম্নরূপ:

  1. চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৫০-১৫৫ টাকা।
  2. কালিজিরা (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৪৫-১৫৫ টাকা।
  3. মোড়কজাত পোলাও চাল (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৬০-১৮০ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় পোলাও চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, চিনিগুঁড়া চালের কেজি প্রতি দাম ১৪০-১৪৫ টাকা ছিল।

পোলাও চাল হলো একটি সুগন্ধি চাল যা তার ঝরঝরে স্বাদের জন্য পরিচিত। এটি সাধারণত পোলাও, বিরিয়ানি এবং অন্যান্য সুস্বাদু খাবারে ব্যবহৃত হয়।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট পোলাও চালের ব্র্যান্ড এবং তাদের দাম দেওয়া হল:

  • তীর চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৫৫ টাকা।
  • মোজাম্মেল চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৫০ টাকা।
  • এরফান চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৪৫ টাকা।
  • আশা চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৪৫ টাকা।
  • আলম চিনিগুঁড়া (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ১৪৫ টাকা।

আপনার প্রয়োজনীয় পোলাও চালের ব্র্যান্ড এবং দাম খুঁজে পেতে আপনি স্থানীয় বাজারগুলিতে খোঁজ করতে পারেন।

প্রান চিনিগুড়া চালের দাম ১ কেজি

২০২৩ সালে ঢাকার খুচরা বাজারে প্রান চিনিগুড়া চালের দাম ১ কেজি প্রতি ১৫৫ টাকা। এই দামটি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় প্রান চিনিগুড়া চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ কেজি প্রান চিনিগুড়া চালের দাম ১৪০-১৪৫ টাকা ছিল।

লাল চালের দাম কত

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে লাল চালের দাম নিম্নরূপ:

  • আতপ লাল চাল (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ৫৫-৬০ টাকা।
  • ভাত লাল চাল (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ৪৫-৫০ টাকা।
  • কালিজিরা লাল চাল (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ৫০-৫৫ টাকা।
  • মোড়কজাত লাল চাল (১ম শ্রেণী): কেজি প্রতি ৬০-৭০ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় লাল চালের দাম কিছুটা কমেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ম শ্রেণীর আতপ লাল চালের কেজি প্রতি দাম ৬০-৬৫ টাকা ছিল।

মোটা চালের দাম ২০২৩

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে মোটা চালের দাম নিম্নরূপ:

  • সিদ্ধ মোটা চাল (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ৭০০-৮০০ টাকা।
  • আতপ চাল (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ৬০০-৭০০ টাকা।

এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় মোটা চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, সিদ্ধ মোটা চালের কেজি প্রতি দাম ৬৫০-৭০০ টাকা ছিল।

মোটা চাল একটি কম দামি চাল যা সাধারণত রান্না করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন ধরনের ভাত, রুটি, এবং অন্যান্য খাবারের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

স্বর্ণা চালের দাম

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে স্বর্ণা চালের দাম নিম্নরূপ:

১ম শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ৭০-৮০ টাকা।
২য় শ্রেণী (১০০০-১১০০ গ্রাম): কেজি প্রতি ৬০-৭০ টাকা।
এই দামগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

গত বছরের তুলনায় স্বর্ণা চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে, ১ম শ্রেণীর স্বর্ণা চালের কেজি প্রতি দাম ৬৫-৭০ টাকা ছিল।

স্বর্ণা চাল একটি জনপ্রিয় জাতের মোটা চাল যা তার পুষ্টিগুণের জন্য পরিচিত। এটি সাধারণত ভাত তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

কাজললতা চালের দাম

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর, রবিবার তারিখে কাজললতা চালের দাম নিম্নরূপ:

  • খুচরা বাজারে: কেজি প্রতি ৪৬-৪৭ টাকা
  • পাইকারি বাজারে: বস্তা প্রতি ২৫ কেজির জন্য এক হাজার ১৫০-১২০০ টাকা

এই দাম গত কয়েকদিন ধরে স্থিতিশীল রয়েছে। এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত কাজললতা চালের দাম কেজি প্রতি ৩৫-৩৭ টাকায় স্থিতিশীল ছিল। তবে জুলাই থেকে চালের দাম বাড়তে শুরু করে এবং আগস্ট মাসে কেজি প্রতি ৪৫-৪৬ টাকায় উঠে যায়। এরপর সেপ্টেম্বর মাসে দাম কিছুটা কমে ৪৪-৪৫ টাকায় নেমে আসে।

কাজললতা চাল বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মাঝারি ধরনের চাল। এটি আটাশ চালের চেয়ে একটু বেশি চিকন এবং বাসমতি চালের চেয়ে একটু মোটা। কাজললতা চালের দাম অন্যান্য মাঝারি ধরনের চালের তুলনায় একটু বেশি।

এ সি আই পিওর প্রিমিয়াম মিনিকেট চাল ২৫ কেজি

২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর, রবিবার তারিখে এসিআই মিনিকেট চালের দাম নিম্নরূপ:

  • খুচরা বাজারে: কেজি প্রতি ৪০-৪৫ টাকা
  • পাইকারি বাজারে: বস্তা প্রতি ২৫ কেজির জন্য এক হাজার ১০০-১২০০ টাকা

এই দাম গত কয়েকদিন ধরে স্থিতিশীল রয়েছে। এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এসিআই মিনিকেট চালের দাম কেজি প্রতি ৩৫-৩৭ টাকায় স্থিতিশীল ছিল। তবে জুলাই থেকে চালের দাম বাড়তে শুরু করে এবং আগস্ট মাসে কেজি প্রতি ৪৫-৪৬ টাকায় উঠে যায়। এরপর সেপ্টেম্বর মাসে দাম কিছুটা কমে ৪৪-৪৫ টাকায় নেমে আসে।

উপসংহার : উপসংহারে বলা যায়, ২০২৩ সালের ১০ই অক্টোবর পর্যন্ত, ঢাকার খুচরা বাজারে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। এই দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে আবহাওয়া, কৃষি নীতি, এবং বাজার মূল্যকে দায়ী করা যেতে পারে। চাল কেনার সময় উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করে ভালো মানের এবং সাশ্রয়ী মূল্যের চাল কেনা উচিত।

Leave a Comment