নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি দাম কত

নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি দাম কত – ডিজিটাল ঘড়ি হল এমন একটি ঘড়ি যা ইলেকট্রনিক ডিসপ্লে ব্যবহার করে সময় প্রদর্শন করে। ডিজিটাল ঘড়িগুলিতে সাধারণত লাইট-এমমিটিং ডায়োড (LED) বা তরল স্ফটিক ডিসপ্লে (LCD) ডিসপ্লে থাকে। ডিজিটাল ঘড়িগুলি analog ঘড়ির চেয়ে অনেক বেশি নির্ভুল।

আরো পড়ুন – বিএসআরএম রডের আজকের বাজার দর

লাল চিনির বর্তমান দাম ২০২৩

বর্তমানে গ্যাসের চুলার দাম কত

  বসুন্ধরা গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১২ কেজি

স্যাভলন কিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়

ডাভ সাবান মুখে মাখলে কি হয

আজকের পুরাতন স্বর্ণের দাম কত বাংলাদেশে

bsrm রডের আজকের দাম

লাইফবয় সাবান দাম ২০২৩

ডাভ সাবান এর দাম বাংলাদেশ

 

নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি দাম কত

মসজিদের জন্য নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ির দাম সাধারণত ১,০০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দামের তারতম্য ঘড়ির আকার, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর নির্ভর করে।

ছোট আকারের ঘড়ির দাম সাধারণত ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। এই ঘড়িগুলি সাধারণত এলইডি ডিসপ্লে এবং একটি মাত্র সময়সূচি প্রদর্শন করে।

বড় আকারের ঘড়ির দাম সাধারণত ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। এই ঘড়িগুলি সাধারণত এলইডি বা এলসিডি ডিসপ্লে এবং একাধিক সময়সূচি প্রদর্শন করে।

কিছু ঘড়িতে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দামকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • রিমোট কন্ট্রোল
  • অ্যালার্ম
  • ক্যালেন্ডার
  • ইসলামিক ক্যালেন্ডার

বাংলাদেশে নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি বিক্রি করে এমন কিছু জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে:

  1. এম.এইচ. ডিজিটাল
  2. লিমন ডিজিটাল
  3. আল-আমিন ইলেকট্রনিক্স
  4. হাবিব ইলেকট্রনিক্স
  5. ফার্মগেট ইলেকট্রনিক্স

আপনি অনলাইনে বা আপনার স্থানীয় ইলেকট্রনিক দোকানে নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি কিনতে পারেন।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ দেওয়া হল:

  • এম.এইচ. ডিজিটালের একটি ছোট আকারের ঘড়ির দাম ১,৫০০ টাকা।
  • লিমন ডিজিটালের একটি বড় আকারের ঘড়ির দাম ৩,০০০ টাকা।
  • আল-আমিন ইলেকট্রনিক্সের একটি ঘড়িতে রিমোট কন্ট্রোল এবং অ্যালার্ম রয়েছে এবং এর দাম ৪,৫০০ টাকা।

আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী আপনি একটি নামাজের সময়সূচি ডিজিটাল ঘড়ি নির্বাচন করতে পারেন।

মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম কত

মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম সাধারণত ১,০০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। দামের তারতম্য ঘড়ির আকার, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর নির্ভর করে।

ছোট আকারের ঘড়ির দাম সাধারণত ১,০০০ থেকে ২,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। এই ঘড়িগুলি সাধারণত এলইডি ডিসপ্লে এবং একটি মাত্র সময় প্রদর্শন করে।

বড় আকারের ঘড়ির দাম সাধারণত ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। এই ঘড়িগুলি সাধারণত এলইডি বা এলসিডি ডিসপ্লে এবং একাধিক সময় প্রদর্শন করে।

কিছু ঘড়িতে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দামকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:

  1. রিমোট কন্ট্রোল
  2. অ্যালার্ম
  3. ক্যালেন্ডার
  4. ইসলামিক ক্যালেন্ডার

বাংলাদেশে মসজিদের জন্য ডিজিটাল ঘড়ি বিক্রি করে এমন কিছু জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে:

  1. এম.এইচ. ডিজিটাল
  2. লিমন ডিজিটাল
  3. আল-আমিন ইলেকট্রনিক্স
  4. হাবিব ইলেকট্রনিক্স
  5. ফার্মগেট ইলেকট্রনিক্স

আপনি অনলাইনে বা আপনার স্থানীয় ইলেকট্রনিক দোকানে মসজিদের জন্য ডিজিটাল ঘড়ি কিনতে পারেন।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ দেওয়া হল:

এম.এইচ. ডিজিটালের একটি ছোট আকারের ঘড়ির দাম ১,৫০০ টাকা।
লিমন ডিজিটালের একটি বড় আকারের ঘড়ির দাম ৩,০০০ টাকা।
আল-আমিন ইলেকট্রনিক্সের একটি ঘড়িতে রিমোট কন্ট্রোল এবং অ্যালার্ম রয়েছে এবং এর দাম ৪,৫০০ টাকা।

আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী আপনি একটি মসজিদের জন্য ডিজিটাল ঘড়ি নির্বাচন করতে পারেন।

মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম নির্ধারণকারী কারণগুলি:

আকার: ছোট আকারের ঘড়িগুলি বড় আকারের ঘড়ির চেয়ে সস্তা।

বৈশিষ্ট্য: রিমোট কন্ট্রোল, অ্যালার্ম, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যগুলি ঘড়ির দাম বাড়ায়।

নির্মাতা: বিখ্যাত নির্মাতাদের ঘড়িগুলি কম পরিচিত নির্মাতাদের ঘড়ির চেয়ে সাধারণত বেশি ব্যয়বহুল।

মসজিদের জন্য ডিজিটাল ঘড়ি কেনার সময় বিষয়গুলি বিবেচনা করুন:

আকার: আপনার মসজিদের জন্য সঠিক আকারের ঘড়ি নির্বাচন করুন।

বৈশিষ্ট্য: আপনার প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য সহ একটি ঘড়ি নির্বাচন করুন।

নির্মাতা: একটি নির্ভরযোগ্য নির্মাতার কাছ থেকে একটি ঘড়ি কিনুন।

আশা করি এই তথ্যটি আপনার জন্য সহায়ক হবে।

এলইডি ঘড়ির দাম

এলইডি ঘড়ির দাম নির্ভর করে ঘড়ির মডেল, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর। সাধারণত, এলইডি ঘড়ির দাম অ্যানালগ ঘড়ির চেয়ে বেশি।

বাংলাদেশে, একটি সাধারণ এলইডি ঘড়ির দাম প্রায় ৪০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। তবে, উচ্চতর বৈশিষ্ট্যযুক্ত এলইডি ঘড়ির দাম আরও বেশি হতে পারে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ রয়েছে:

একটি সাধারণ ডিজিটাল এলইডি দেয়াল ঘড়ির দাম প্রায় ৪০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে।
একটি এলইডি প্রজেকশন অ্যালার্ম ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে।
একটি এলইডি ডিজিটাল টেবিল ঘড়ির দাম প্রায় ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে।

ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ি দাম

ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দাম নির্ভর করে ঘড়ির মডেল, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর। সাধারণত, ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দাম অ্যানালগ ঘড়ির চেয়ে বেশি।

বাংলাদেশে, একটি সাধারণ ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে। তবে, উচ্চতর বৈশিষ্ট্যযুক্ত ওয়াটারপ্রুফ ঘড়ির দাম আরও বেশি হতে পারে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ রয়েছে:

একটি সাধারণ ডাইভিং ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০০ থেকে ৫০০০০ টাকার মধ্যে।
একটি সাধারণ স্পোর্টস ঘড়ির দাম প্রায় ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকার মধ্যে।
একটি সাধারণ ওয়াটারপ্রুফ অ্যানালগ ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে।

টেবিল ঘড়ির দাম

টেবিল ঘড়ির দাম নির্ভর করে ঘড়ির মডেল, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর। সাধারণত, টেবিল ঘড়ির দাম অ্যানালগ ঘড়ির চেয়ে ডিজিটাল ঘড়ির চেয়ে কম।

বাংলাদেশে, একটি সাধারণ টেবিল ঘড়ির দাম প্রায় ১০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে। তবে, উচ্চতর বৈশিষ্ট্যযুক্ত টেবিল ঘড়ির দাম আরও বেশি হতে পারে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ রয়েছে:

একটি সাধারণ অ্যানালগ টেবিল ঘড়ির দাম প্রায় ১০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে।
একটি সাধারণ ডিজিটাল টেবিল ঘড়ির দাম প্রায় ১০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে।
একটি ওয়াটারপ্রুফ টেবিল ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে।

দেয়াল ঘড়ির পাইকারি বাজার

বাংলাদেশে দেয়াল ঘড়ির পাইকারি বাজারের কিছু জনপ্রিয় স্থান হল:

পাটুয়াটুলি, ঢাকা: পাটুয়াটুলি বাংলাদেশের বৃহত্তম পাইকারি বাজারগুলির মধ্যে একটি। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি খুঁজে পেতে পারেন, যার মধ্যে দেয়াল ঘড়িও রয়েছে।

চাঁদনী চক, ঢাকা: চাঁদনী চক ঢাকার আরেকটি জনপ্রিয় পাইকারি বাজার। এখানেও আপনি বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি খুঁজে পেতে পারেন।

চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট, চট্টগ্রাম: চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট চট্টগ্রামের বৃহত্তম পাইকারি বাজারগুলির মধ্যে একটি। এখানেও আপনি বিভিন্ন ধরনের ঘড়ি খুঁজে পেতে পারেন।

এই বাজারগুলিতে, আপনি বিভিন্ন ধরনের দেয়াল ঘড়ি খুঁজে পেতে পারেন, যার মধ্যে রয়েছে অ্যানালগ, ডিজিটাল, ওয়াটারপ্রুফ, এবং আরও অনেক কিছু। আপনি বিভিন্ন আকারে, রঙে এবং শৈলীতে ঘড়িও খুঁজে পেতে পারেন।

দেয়াল ঘড়ির পাইকারি বাজার থেকে কেনার সময়, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ:

  • মান: নিশ্চিত করুন যে ঘড়িগুলি উচ্চ মানের।
  • মূল্য: বিভিন্ন বিক্রেতার কাছ থেকে দাম তুলনা করুন।
  • পরিষেবা: নিশ্চিত করুন যে বিক্রেতা একটি ভাল পরিষেবা প্রদান করে।

অজন্তা দেয়াল ঘড়ি

অজন্তা দেয়াল ঘড়ি হল প্রাচীন ভারতীয় দেয়াল ঘড়ি যা মহারাষ্ট্রের অজন্তা গুহাগুলিতে পাওয়া যায়। এই ঘড়িগুলি খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যে নির্মিত হয়েছিল এবং তারা ভারতীয় ঘড়ির নির্মাণের প্রাচীনতম নিদর্শনগুলির মধ্যে একটি।

অজন্তা দেয়াল ঘড়িগুলি সাধারণত একটি বৃত্তাকার বা আয়তক্ষেত্রাকার কাঠামো দিয়ে তৈরি হয় যা একটি কেন্দ্রীয় অক্ষের উপর ঘোরে। ঘড়ির মুখগুলিতে সাধারণত 12 ঘন্টা বা 24 ঘন্টা স্কেল থাকে, এবং তারা সূর্যের আলো বা জলের প্রবাহ দ্বারা চালিত হয়।

অজন্তা দেয়াল ঘড়িগুলি ভারতীয় ঘড়ির নির্মাণের বিবর্তনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। তারা ভারতীয়দের সময়ের সাথে আরও সঠিকভাবে কাজ করার জন্য উন্নত ঘড়ি তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রদান করেছিল।

অজন্তা দেয়াল ঘড়িগুলি তাদের সৌন্দর্য এবং জটিলতার জন্যও প্রশংসিত হয়। তারা ভারতীয় শিল্প এবং সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

আজান এলার্ম ঘড়ি দাম

আজান এলার্ম ঘড়ির দাম নির্ভর করে ঘড়ির মডেল, বৈশিষ্ট্য এবং নির্মাতার উপর। সাধারণত, আজান এলার্ম ঘড়ির দাম ৫০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে থাকে।

বাংলাদেশে, একটি সাধারণ আজান এলার্ম ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ টাকার মধ্যে। তবে, উচ্চতর বৈশিষ্ট্যযুক্ত আজান এলার্ম ঘড়ির দাম আরও বেশি হতে পারে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ রয়েছে:

  1. একটি সাধারণ আজান এলার্ম ঘড়ির দাম প্রায় ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে।
  2. একটি ওয়াটারপ্রুফ আজান এলার্ম ঘড়ির দাম প্রায় ৩০০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে।
  3. একটি বড় আজান এলার্ম ঘড়ির দাম প্রায় ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকার মধ্যে।

আজান এলার্ম ঘড়ির কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য যা দামের উপর প্রভাব ফেলতে পারে:

  1. ঘড়ির ধরন (ডিজিটাল বা অ্যানালগ)
  2. ঘড়ির আকার
  3. ঘড়ির বৈশিষ্ট্য (অ্যালার্ম, তাপমাত্রা প্রদর্শন, রিমোট কন্ট্রোল)
  4. নির্মাতা

আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী একটি আজান এলার্ম ঘড়ি নির্বাচন করুন।

আজান এলার্ম ঘড়ি কেনার সময় বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

আপনার প্রয়োজনীয়তা: আপনি কি একটি সাধারণ ঘড়ি খুঁজছেন যা সময় দেখাতে পারে এবং আজান শব্দ তৈরি করতে পারে, বা আপনি একটি ঘড়ি খুঁজছেন যা আরও বেশি বৈশিষ্ট্য সহ?
আপনার বাজেট: আজান এলার্ম ঘড়ির দাম ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। আপনার বাজেট অনুযায়ী একটি ঘড়ি নির্বাচন করুন।
ডিজাইন: আপনি যে ডিজাইনটি পছন্দ করেন তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিন। আজান এলার্ম ঘড়ি বিভিন্ন আকারে, রঙে এবং শৈলীতে আসে।
নির্মাতা: আপনি যে নির্মাতার সাথে পরিচিত তা বেছে নিন। নির্মাতার খ্যাতি ঘড়ির গুণমান এবং নির্ভরযোগ্যতার উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

এখানে কিছু টিপস রয়েছে যা আপনাকে বাংলাদেশে একটি ভাল দামে একটি ভাল মানের আজান এলার্ম ঘড়ি খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে:

  1. বিভিন্ন বিক্রেতার কাছ থেকে দাম তুলনা করুন।
  2. অনলাইনে কেনার আগে রিভিউ পড়ুন।
  3. একটি ভাল পরিষেবা প্রদানকারী বিক্রেতা বেছে নিন।

উপসংহার : ডিজিটাল ঘড়িগুলি সময় দেখার জন্য একটি জনপ্রিয় উপায়। তারা অ্যানালগ ঘড়ির তুলনায় অনেক সুবিধা প্রদান করে, যেমন:

  • তারা সময় আরও সঠিকভাবে দেখায়।
  • তারা আরও বেশি বৈশিষ্ট্য প্রদান করতে পারে, যেমন অ্যালার্ম, তাপমাত্রা প্রদর্শন, এবং রিমোট কন্ট্রোল।
  • তারা আরও সাশ্রয়ী মূল্যের হতে পারে।

ডিজিটাল ঘড়িগুলি বিভিন্ন আকারে, রঙে এবং শৈলীতে আসে। তারা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য, ব্যবসায়িক ব্যবহারের জন্য, এবং এমনকি খেলার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।

বাংলাদেশে, ডিজিটাল ঘড়িগুলি অনলাইনে এবং অফলাইনে উভয়ই পাওয়া যায়। তারা বিভিন্ন দামে পাওয়া যায়, তাই আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং বাজেট অনুযায়ী একটি ঘড়ি নির্বাচন করা সহজ।

Leave a Comment